মাসে ২০০০০ টাকা আয় করার উপায়
মাসে
২০০০০ টাকা আয় করার উপায় খুঁজতেছেন তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। আমার এই পোস্ট
পড়ার পর আপনি মাসে হাজার টাকা আয় করতে পারবেন।
বর্তমান সময়ে টাকা আয় করা খুবই সহজ। কিছু কৌশল খাঁটিয়ে কিভাবে আপনি টাকা পয়সা আয়
ইনকাম করতে পারেন তা নিয়েই আজকের এই পোস্ট। তাহলে চলুন কিভাবে আয় করবেন তা
বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
পেজ সুচিপত্রঃ মাসে ২০০০০ টাকা আয় করার উপায়
- মাসে ২০০০০ টাকা আয় করার উপায়
- মোবাইল দিয়ে ২০ হাজার টাকা আয়
- পড়াশুনার পাশাপাশি ২০০০০ টাকা আয়
- ইনভেস্ট না করে মাসে ২০ হাজার টাকা আয়
- ছোট ব্যবসা করে মাসে ২০০০০ টাকা আয়
- চাকরির পাশাপাশি মাসে ২০ হাজার টাকা আয়
- ফেসবুক থেকে মাসে ২০০০০ টাকা আয়
- ইউটিউব থেকে মাসে ২০০০০ টাকা আয়
- প্যাসিভ ইনকাম করে ২০ হাজার টাকা আয়
- শেষকথাঃ মাসে ২০০০০ টাকা আয় করার উপায়
মাসে ২০০০০ টাকা আয় করার উপায়
মাসে ২০০০০ টাকা আয় করার উপায় আজকের এই পোস্ট এর মাধ্যমে আপনাদেরকে জানাতে
চলেছি। আপনি অনেক উপায়ে ২০ হাজার টাকা আয় করতে পারে ঘরে বসেই। বর্তমান সময়ে দেশ
যত ডিজিটাল হচ্ছে ঠিক তেমন ভাবেই আপনার হাতে থাকা ডিভাইস কে কাজে লাগিয়ে আপনিও
করতে পারেন হাজার টাকা ইনকাম। বাংলাদেশে কর্মসংস্থান কম থাকায় বেকারের সংখা অনেক
বেশি। বেকারত্ব দিন দিন বাড়তেই আছে। আপনিও হইতো বেকার জীবনে রয়েছে কিন্তু বেকার
জীবন আর নয় তাহলে জেনে নি কিভাবে বেকারত্ব দূর করা যায়।
অনলাইন ব্যাবসা করে আয়
অনলাইন ব্যাবসা করে আপনি মাসে ২০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন খুব সহজে। অনলাইন
ব্যাবসা খুব লাভজনক একটি ব্যাবসা। আপনি ব্যাবসা সম্পর্কে হইতো জানেন যেগুলা হতে
পারে স্টক ব্যাবসা দোকান ব্যাবসা ইত্যাদি যেগুলাতে শারীরিকভাবে পরিশ্রম করতে
হয় কিন্তু অনলাইন ব্যবসা করে শারীরিক পরিশ্রম করতে হয় না বাজারে যে দোকান করতে
হয় না আপনি অনলাইনে মাধ্যমেই ব্যবসা করতে পারবেন। অনলাইন ব্যবসা অনেক মজার
ব্যবসা তাহলে চলেন বিস্তারিত জানি। কিভাবে অনলাইন ব্যবসা করতে হয়।
আপনার একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে। সেই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে
আপনি মানুষের নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রগুলো বিক্রি করতে পারেন। মানুষের
নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের মধ্যে রয়েছে জামা কাপড় জুতা স্যান্ডেল ঘড়ি
সানগ্লাস সু ইত্যাদি ইত্যাদি। এগুলা মার্কেটিং করে ঘরে বসে ব্যাবসা
করতে পারেন। আপনার মার্কেটিং যত ভাল হবে অনলাইনে বেচাকেনা তত বেশি হবে। তাই
মার্কেটিং খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি এই ব্যাবসা দুই ভাবে করতে পারেন।
- নিজের প্রোডাক্ট বিক্রি
- অন্যের প্রোডাক্ট বিক্রি
নিজের প্রোডাক্ট অনলাইনে বিক্রি করেও আপনি অনলাইন ব্যবসা করতে পারবেন এখন নিজের
প্রোডাক্ট বলতে বোঝাচ্ছে নিজে বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট কিনে সে প্রোডাক্টকে
মার্কেটিং করে নিজের ওয়েবসাইটে পোস্ট করা যখন কেউ আপনার প্রোডাক্ট পছন্দ করে
অর্ডার করবে আপনি অর্ডার কনফার্ম করে নিয়ে কুরিয়ারের মাধ্যমে তার নিকটে পৌঁছে
দিবেন এটা আপনার দায়িত্ব অর্থাৎ প্রোডাক্ট কিরকম পছন্দ করতেছে কি কখন
কনফার্ম করতেছে এগুলো আপনাকে দেখতে হবে সম্পূর্ণ টাকা আপনারই থাকবে।
এবার আসি অন্যের প্রোডাক্ট কিভাবে বিক্রি করবেন অন্যের
প্রোডাক্ট বিক্রি কথাটার আরেকভাবে বলা যায় সেটা হলো ড্রপ শিপিং বা
রিসেলিং। নিজের প্রোডাক্ট বিক্রি করতে যেরকম নিজে প্রোডাক্ট কিনেই রেখে
সেগুলাকে মার্কেটিং করা অনুরূপভাবে অন্যের বিক্রিতে পুরোটাই উল্টা আপনাকে
নিজস্বভাবে প্রোডাক্ট কিনে রাখতে হবে না বিভিন্ন ওয়েবসাইটে তাদের প্রোডাক্ট
রয়েছে আপনি সেই প্রোডাক্টটাকে মার্কেটিং করে রিসেলিং করে দেওয়াই হচ্ছে অন্যের
প্রোডাক্ট বিক্রি করে অনলাইনে আয় করা। বাংলাদেশ থেকে যেই সাইট গুলোর
মাধ্যমে ড্রপ শিপিং বা রিসেলিং করতে পারেন সেগুলোর তালিকা দেওয়া হলোঃ
- Daraz
- Ajkerdeal
- PriyoShop
- Rokomari
- 10 Minute School
ফ্রিল্যান্সিং করে আয়
বর্তমানে বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিং করে ফ্রিল্যান্সাররা বাইরের দেশ থেকে প্রতি
মাসে হাজার হাজার ডলার ইনকাম করে নিয়ে আসতেছে। ফ্রিল্যান্সিং পেশা হচ্ছে
মুক্ত পেশা আপনার ইচ্ছামত আপনি এই বিষয়ে কাজ করতে পারেন। আপনি
ফ্রিল্যান্সিং কে ক্যারিয়ার হিসেবে নিতে পারেন। অনেকে বলতে পারেন যে চাকরি
করে ইনকাম করা ভালো নাকি ফ্রিল্যান্সিং করে আয় ভালো। দুইটাতেই ইনকাম করা
সম্ভব তবে দুইটা দুই রকম। একটি হলো স্বাধীন আরেকটি হলো পরাধীন। আশা করি বিষয়টা
বুজতে পেরেছেন।
ফ্রিল্যান্সিং করে আয় কেন করবেন এটা জানার জন্য আগে জানতে হবে মানুষ জীবনে
চলতে গেলে টাকার প্রয়োজন রয়েছে কি না ? কে না চায় টাকা ইনকাম করতে শখ পূরণ
করতে। আপনি ফ্রিল্যান্সিং করে যত ইচ্ছা তত আয় করতে পারেন যেটা চাকরিতে
পারবেন না যত কাজ করবেন অনলাইনে তত আয় করতে পারবেন। আস্তে আস্তে আপনার
সব ধরনের ইচ্ছা পূরণ করতে পারবেন। বাংলাদেশে অনেক ফ্রিল্যান্সার
আছে যারা ফ্রিল্যান্সিং করে ২০০০০ টাকা থেকে শুরু করে প্রচুর টাকা ইনকাম
করতেছে আপনি যেগুলো করে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেনঃ
- ডেটা এন্ট্রি
- কনটেন্ট রাইটিং
- ডিজিটাল মার্কেটিং
- গ্রাফিক্স ডিজাইন
- ওয়েব ডেভেলপমেন্ট
- ভিডিও এডিটিং
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
ডেটা এন্ট্রি ফ্রিলান্সিং
ডেটা এন্ট্রি অনলাইন কাজ করে আপনি টাকা পয়সা আয় ইনকাম করতে পারেন। ডেটা এন্ট্রি
হলো যেকোনো গুরুত্বপূর্ণ ডেটা অনলাইনের মাধ্যমে লিখে সাবমিট করা। বর্তমানে
জনপ্রিয় মার্কেট গুলোতে প্রচুর কাজ পাবেন সেই কাজ গুলো করে মাসে ২০০০০
টাকা আয় করতে পারবেন। আপনি যদি কাজ না শিখে থাকেন তাহলে খুব সহজে কাজ শিখে আয়
শুরু করতে পারেন। ডেটা এন্ট্রি একদম বেসিক থেকে কাজ শিখতে ১ থেকে ৩ মাস
সময় লাগতে পারে।
কনটেন্ট রাইটিং করে আয়
কনটেন রাইটিং হলো সুন্দরভাবে লিখে সেই লিখা গুলো প্রস্তুত করা এমনভাবে লিখতে হয়
যেন মানুষ পছন্দ করে। কন্টেন্ট রাইটিং করতে পারেন। বিভিন্ন সোশ্যাল
মিডিয়া পোস্ট ব্লক, পোস্ট ইত্যাদি সাইটগুলোতে কনটেন্ট রাইটিং করতে পারেন
কনটেন্ট রাইটিং করি আপনি মাসে সর্বনিম্ন মাসে ২০০০০ টাকা থেকে ৫০০০০ টাকা আয়
করা সম্ভব। আপনি Fiverr Upwork Freelancer এই প্ল্যাটফর্ম
গুলোতে প্রচুর কন্টেন্ট রাইটিং এর কাজ রয়েছে। কনটেন্ট রাইটিং শিখে কাজে
নেমে পড়তে পারেন।আপনিও প্রতি মাসে হাজার হাজার টাকা আয় করতে
পারেন।
ডিজিটাল মার্কেটিং করে আয়
ডিজিটাল মার্কেটিং বিভিন্ন প্রোডাক্ট বা পণ্য অনলাইনের মাধ্যমে মার্কেটিং করাকে
কে ডিজিটাল মার্কেটিং বলা হয়। ডিজিটাল মার্কেটিং এর বিভিন্ন ধরন রয়েছে
যেমন ফেসবুক মার্কেটিং,ইউটিউব মার্কেটিং,এফিলিয়েট মার্কেটিং,কন্টেন্ট
মার্কেটিং,সিপিএ মার্কেটিং,ইমেইল মার্কেটিং সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং ইত্যাদি এই
মার্কেটিং গুলো করে আপনি প্রতি মাসে প্রচুর টাকা হাজার হাজার টাকা অনলাইন থেকে
ইনকাম করতে পারবেন।
ডিজিটাল মার্কেটিং এর পরিধি অনেক বড়। সব ধরনের স্কিল আপনার শেখার দরকার নাই
আপনি যেকোনো একটা স্কিল খুব ভালো করে শিখেন। ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে সর্বনিম্ন
৩ মাস থেকে ৬ মাস পর্যন্ত লাগতে পারে। ভালো করে শিখে অনলাইন থেকে প্রচুর টাকা
ইনকাম করতে পারবেন আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং আ অভিজ্ঞ হলে প্রতি মাসে অনায়াসে
২০০০০ টাকা আয় করতে পারবেন। তাহলে আপনি ভেবে দেখছেন ডিজিটাল মার্কেটিং থেকে কি
পরিমান আয় ইনকাম করা যায়।
গ্রাফিক্স ডিজাইন ফ্রিলান্সিং
গ্রাফিক্স ডিজাইন কাজ এর মধ্যে রয়েছে লোগো তইরি,ব্যানার তৈরি,থাম্বনেইল তৈরি
ইত্যাদি। বিভিন্ন জনপ্রিয় সাইটগুলোতে ক্লাইন্ট আপনাকে কাজ দিবে যেমন লোহার
ডিজাইন আপনি লোগো ডিজাইন করে দিয়ে পেমেন্ট নিতে পারেন তারপরে কেউ আপনাকে
ব্যানার তৈরি করতে দিবে বেড়া তৈরি করে দিবেন কেউ থামনেল তৈরি করতে বলবে তৈরি
করে দিয়ে তার বিনিময়ে ডলার আয় করতে পারবেন গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখলে প্রচুর
কাজ রয়েছে।
আপনি যদি গ্রাফিক্স ডিজাইন অভিজ্ঞ হয়ে থাকেন তাহলে প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ১ লাখ
টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারেন। গ্রাফিক্স ডিজাইন কে ক্যারিয়ার হিসেবে নিতে কোন
দ্বিধাদ্বন্দ্ব করার প্রয়োজন নেই গ্রাফিক্স ডিজাইন ভালোভাবে শিখতে আপনার
সর্বনিম্ন তিন মাস থেকে সর্বোচ্চ সাত মাস লাগতে পারে। কাজ শেখা হয়ে গেলে
জনপ্রিয় সাইটগুলোতে অ্যাকাউন্ট তৈরি করে সুন্দর একটি গিগ বানিয়ে ক্লায়েন্টের
কাজগুলো করে আপনি প্রতি মাসে হাজার হাজার টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন।
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ক্যারিয়ার
ওয়েব এপ্লিকেশন তৈরি সংক্রান্ত যত কাজ রয়েছে সেগুলোই হচ্ছে ওয়েব
ডেভেলপমেন্ট। ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শিখতে সর্বনিম্ন ৩ মাস থেকে ৯ মাস পর্যন্ত সময়
লাগতে পারে। ওয়েব ডেভেলপমেন্টের ক্যারিয়ার উজ্জ্বল। ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শিখি
আপনি মাসে প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারেন।সর্বনিম্ন ২০ হাজার থেকে এক লক্ষ টাকা
পর্যন্ত প্রতি মাসে ইনকাম করতে পারেন। তাহলে ভালো কিছু পাওয়ার জন্য একটু
পরিশ্রম তো করতেই হবে। ওয়েব ডেভেলপমেন্ট খুব ভালো একটি ক্যারিয়ার অপেক্ষা
করতেছে।
ভিডিও এডিটিং ফ্রিলান্সিং
যেকোনো ভিডিও কে সুন্দর ভাবে দেখানোর জন্য যেই এডিটিং গুলো করা হয় সেটায় ভিডিও
এডিটিং ভিডিও এডিটিং স্কিল বর্তমানে জনপ্রিয় একটি স্কিল। অনেক চাহিদা রয়েছে
ভিডিও এডিটিং এর শুধু তাই নয় যত দিন যাবে এর চাহিদা বেড়েই যাবে কমবে না। ভিডিও
যত আকর্ষণী হবে আয় তত ভালো হবে। আপনি এই স্কিল টা শিখতে পারেন এই ক্যারিয়ার এর
ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল। ভিডিও এডিটিং শিখতে ৩ মাস থেকে ৫ মাস পর্যন্ত লাগতে পারে।
অন্যান্য স্কিল এর তুলনায় সহজ আছে ভালো কাজ শিখে আপনি প্রতি মাসে লক্ষাধিক টাকা
আয় করতে পারেন। আপনি খুব সহজে মাসে ২০০০০ টাকা আয় করতে পারবেন।
মোবাইল দিয়ে ২০ হাজার টাকা আয়
পৃথিবীতে সবচেয়ে জনপ্রিয় ডিভাইসটি হচ্ছে মোবাইল। বর্তমান সময়ে মোবাইল
ছাড়া এক মুহূর্তেও থাকা সম্ভব নয় আমাদের জীবনের সাথে মোবাইল ওতপ্রোতভাবে
জড়িয়ে রয়েছে। এই মোবাইল দিয়ে আপনি ঘরে বসে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারেন।
মোবাইল ফোনকে ব্যবহার করে আপনি খুব সুন্দর ভাবে ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করতে
পারেন মোবাইল দিয়ে আপনি ওয়েবসাইটে খুব সুন্দর করে আর্টিকেল লিখতে পারেন।
ফেসবুকে বিভিন্ন কনটেন্ট তৈরি করে পাবলিশ করে সেখান থেকে ইনকাম করতে পারেন
ভিডিও এডিটিং করে ইউটিউব চ্যানেল খুলে সেই চ্যানেলে পোস্ট করে ইনকাম করতে পারেন
মোবাইলের মাধ্যমে বাংলাদেশে কিছু জনপ্রিয় মাইক্রোসফট রয়েছে সেই সাইটগুলোতে
মোবাইল দিয়ে কাজ করে মোটামুটি ভাবে ইনকাম করতে পারবেন এছাড়াও বিভিন্ন অ্যাপ
রয়েছে যে অ্যাপগুলোতে ভিডিও দেখে ইনকাম করতে পারেন এভাবে আপনি খুব সহজে মোবাইল
দিয়ে আয় ইনকাম করতে পারেন।
এগুলো ছাড়াও আপনি মোবাইল দিয়ে আরো সহজে টাকা ইনকাম করতে পারেন। টাকা ইনকামের
জন্য যে কাজগুলো রয়েছে সেগুলো হলো ডাটা এন্ট্রি, অনলাইন সার্ভে, কিছু মাইক্রো
জব সাইড রয়েছে। যদিও মাইক্রোসাইট গুলোতে ছোট ছোট কাজ পাওয়া যায় সেক্ষেত্রে
আপনি শুধু একটি কাজ না করে একসাথে কয়েকটি কাজ একসাথে করতে পারেন তাহলে সব সাইট
থেকে পেমেন্ট নিয়ে খুব সহজেই প্রতিমাসে ২০ হাজার টাকা আইন করতে পারবেন।
পড়াশুনার পাশাপাশি ২০০০০ টাকা আয়
পড়াশোনার পাশাপাশি প্রত্যেক মাসে ২০০০০ টাকা আয় করা খুব একটি কঠিন কাজ
না। অনলাইনে অনেক ধরনের কাজ রয়েছে আপনি সেই কাজগুলো ইউটিউবে মাধ্যমে শিখে
নিতে পারেন তারপর যেকোনো কাজ শুরু করতে পারেন এখন আপনি মনে করতে পারেন আপনি কি
কাজ করবেন? সে ক্ষেত্রে বলা যায় অনেক ধরনের কাজ রয়েছে যেমন আপনি অনলাইনে
টিউশনি করাইতে পারেন। আপনি ভালো আর্টিকেল রাইটার হতে পারেন। বিভিন্ন ডিজাইন
শিখতে পারেন।
এই সবগুলো কাজ আপনি ভিডিও দেখে শিখে নিয়ে প্রতি মাসে ২০০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত
ইনকাম করতে পারেন অনলাইন কাজ ছাড়াও আপনি অফলাইনেও ছোট ব্যবসা করে আয় করতে
পারেন আপনি যদি কলেজে বা ইউনিভার্সিটি তে পড়াশোনা করেন তাহলে ক্লাস শেষে আপনি
সেই ইউনিভার্সিটির গেটের পাশে বা কলেজের গেটের পাশে ছোট মুড়ির ব্যবসা করতে
পারে। আমি অনেক জায়গাতে দেখেছি পড়াশোনা পাশাপাশি এ ধরনের ব্যবসা করে তাই
করতেছে।
আরো পড়ুনঃ দিনে ২০০ থেকে ৫০০ টাকা আয়
আমি একজাইগাতে ঘুরতে যেয়ে দেখলাম এক তরুন বয়স খুব বেশি না পরনে টি শার্ট
প্যান্ট এবং একটি কেটস পরে মাঝায় একটি ব্যাগ ঝুলে সেই ব্যাগের মধ্যে ঝাল ভাঁজা
বিক্রি করতেছে। আমি জিজ্ঞেস করলাম আপনাকে দেখে ব্যাবসায়ি মনে হয়না। আপনার পরিচয়
কি? তখন সে হেসে উঠলো আমাকে বলল আমি একজন মেডিকেল স্টুডেন্ট। আমি চেষ্টা করতেছি
পড়াশুনার পাশাপাশি কিছু ইনকাম করতে তাই এই আয়োজন। এভাবেই আপনিও খুব সহজেই
টাকা ইনকাম করতে পারেন।
ইনভেস্ট না করে মাসে ২০ হাজার টাকা আয়
আপনি হয়তো মনে করতে পারেন অনলাইনে ছাড়া কখনোই মাসে হাজার হাজার টাকা ইনকাম
করা সম্ভব না। কিন্তু বাস্তবে আপনি ইনভেস্ট ছাড়াই ইনকাম করতে পারেন। যেমন
ফ্রিল্যান্সিং করে বাংলা আর্টিকেল রাইটিং করে সোশ্যাল মিডিয়া তে কাজগুলো করে
বিনা পুঁজি বিনা ইনভেস্ট ছাড়াই আপনি প্রতি মাসেই ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত ইনকাম
করতে পারেন। এগুলো করার জন্য আপনার শুধু একটি জিনিসই প্রয়োজন সেটা হচ্ছে সময়।
আপনি যত সময় দিতে পারবেন তত ইনকাম হবে।
অলরেডি পারদর্শি হয়ে থাকেন তাহলে সেই বিষয়ের উপরে কোর্স তৈরি করে অনলাইনে
বিক্রি করতে পারেন। এবং আপনার যদি কোন প্রোডাক্ট থাকে সে প্রোডাক্টগুলো অনলাইনে
মাধ্যমে সেল করে প্রতি মাসেই আপনি ২০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারেন। আপনি যদি
ভালো কনটেন্ট ক্রিয়েট করতে পারেন তাহলে সে কন্টেন্ট গুলো ফেসবুক টিকটক এবং
ইউটিউবে পাবলিশ করে সেগুলোর শর্ত পূরণ করে মনিটাইজেশন অন করে মাসে ২০০০০ টাকা
আয় করায় উপায় পেয়ে যাবেন।
ছোট ব্যবসা করে মাসে ২০০০০ টাকা আয়
ছোট ব্যবসা শুরু করার আগে অনেকে চিন্তা করেন যে ব্যবসা শুরু করতে অনেক টাকা
পয়সা প্রয়োজন হয় টাকা পয়সা ছাড়া তো ব্যবসা করা সম্ভব না। তাদেরকে বলবো ভাই
ব্যবসা শুরু করার জন্য খুব বেশি টাকার দরকার নেই। তাহলে কিভাবে কম টাকায়
ব্যবসা করতে পারেন চলেন জানি।আপনি তো অনলাইন ব্যবসা করতে চাচ্ছেন? যদি অনলাইনে
ব্যবসা করতে চান তাহলে আপনাকে ব্লগার একটি ওয়েবসাইট খুলতে হবে তারপরে ২ হাজার
টাকা দিয়ে ডোমেইন কিনবেন। তারপর ব্যবসা করার জন্য প্রতি মাসে ৫০০ টাকা করে
দিতে হবে অপরের জিনিস পত্র বিক্রি করার মাধ্যমে।
এবার আসি অফলাইন ব্যবসায় আপনি যেই এলাকাতে বসবাস করেন সেই এলাকার আশেপাশের ছোট
দোকান দিতে পারেন। অনেক ধরনের দোকান দিতে পারেন। আপনি দোকান দেওয়ার আগে ভাববেন
মানুষের নিত্য প্রয়োজন কোন জিনিস কোনগুলো আপনি সেই জিনিসপত্র বিক্রি করবেন।
ফাস্ট ফুডের দোকান দিতে পারেন। মানুষ অনেক খেতে পছন্দ করে হোমমেড অর্থাৎ বাসা
থেকে তৈরি করা যেমন কেক, মিষ্টি বিক্রি করে মাসে খুব সহজে ২০০০০ টাকা আয় করতে
পারেন।
চাকরির পাশাপাশি মাসে ২০ হাজার টাকা আয়
বর্তমান সময়ে দ্রব্যমূল্যের দাম যে হারে বেড়েছে এই সময়ে আপনি একটি চাকরি করে
খুব ভালোভাবে আপনি এবং আপনার পরিবারের সব ধরনের চাওয়া গুলো পূরণ করা সম্ভব না।
মাসে ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা চাকরি করে ভালোভাবে কাভার করতে পারবেন না।
প্রত্যেকটি জিনিসের দাম বৃদ্ধি পেয়ে। সেজন্য আপনি চাকরির পাশাপাশি বাড়তি
কিছু আয় করতে পারেন। চলুন জেনে নি কিভাবে চাকরির পাশাপাশি ব্যাকআপ হিসেবে যেই
কাজ গুলো করতে পারেন।
চাকরি পাশাপাশি বাংলা ওয়েবসাইটে লেখালেখি করে আয় করতে পারেন। আপনি যেহেতু
চাকরি করেন সেহেতু প্রতিদিন এক থেকে তিন ঘন্টা সময় দিয়ে সেই কাজগুলো করতে
পারেন। কি ধরনের লেখালেখি? সেগুলো হচ্ছে আপনি যেই বিষয়গুলি জানতে এবং জানাতে
আগ্রহ সেই বিষয়গুলো। লেখালেখির ক্ষেত্রে আপনি নিজের ওয়েবসাইট তৈরি করে প্যাসিভ
ইনকামের উপায় হিসেবে আর্টিকেল লিখতে পারেন আবার অনেক মানুষ আছে যারা যাদের
ওয়েবসাইট আছে।
আরো পড়ুনঃ প্রতি সপ্তাহে 4000 টাকা পর্যন্ত আয় করুন
কিন্তু তারা লেখার সময় পায়না তারা অনেককে দিয়ে আর্টিকেল লেখায় এক্ষেত্রে
আপনি সুযোগটা কাজে লাগাতে পারেনএবং আর্টিকেল লিখে দিনে ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা ইনকাম
করতে পারেন। এটার ক্ষেত্রে আপনি চাকরির পাশাপাশি আপনার দুই তিন ঘন্টা সময়
কাজে লাগিয়ে এই ইনকামটা করতে পারবেন এটি আপনার জন্য একটি ভালো দিক। এটা করে
আপনি প্রতি মাসে ২০০০০ টাকা আয় করতে পারবেন। বলা যায় এটা অনেক বড় সাপোর্ট হবে
আপনার।
ফেসবুক থেকে মাসে ২০০০০ টাকা আয়
বর্তমান যুগে ফেসবুক একটি জনপ্রিয় মাধ্যম। ফেসবুক এর মাধ্যমে প্রতি মাসে ২০০০০ টাকা আয় করার উপায় পেয়ে যাবেন। অনেক মানুষ এখানে ভিডিও বানিয়ে
টাকা ইনকাম করতেছে। আপনি একটি পেজ খুলবেন এবং নিয়মিত ভিডিও আপলোড করবেন।
ভিডিওগুলো যেন সুন্দর ভয়েস ক্লিয়ার এবং ভিডিও কোয়ালিটি ভালো হয় তাহলে আপনি
তাড়াতাড়ি ফলোয়ার্স বাড়াতে পারবেন এভাবেই ফেসবুকে ফলোয়ার বাড়িয়ে নিতে পারেন
এবং মনিটাইজেশন চালু করে টাকা ইনকাম করা যাই। অনায়াসে মাসে ২০০০০ টাকা আয় করতে
পারবেন। ফেসবুকে ভিডিও বানানোর ক্ষেত্রে আপনি সুন্দর কিছু টপিক সিলেক্ট করে সেই
অনুযায়ী ভিডিও বানাতে পারেন।
যেমন আপনার দৈনন্দিন জীবনে আপনি কি করছেন অথবা টেক রিলেটেড অথবা বিভিন্ন
ভ্রমণ রিলেটেড এই সব ভিডিও বানিয়ে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারেন। এটার থেকে
খুব ভালো পরিমাণ ইনকাম করা সম্ভব ফেসবুক আপনি রিলস বানানোর দিকে বেশি গুরুত্ব
দিতে পারেন কারন খুব দ্রত ভাইরাল হয়। তাহলে আপনি তাড়াতাড়ি জনপ্রিয়তা পাবেন
এবং খুব ভালো পরিমাণ ভালো পরিমান টাকা ইনকাম করতে পারবেন। ফেসবুকে ইনকামের আরেকটি উপায় হলো ফেসবুক মার্কেটপ্লেস এখানে আপনি নতুন
পুরাতন জিনিস বিক্রি করতে পারবেন।
অন্যের প্রোডাক্ট নিয়ে আপনি বিক্রি করতে পারবেন আবার আপনি চাইলে আপনি নিজে
প্রোডাক্ট নিয়ে ফেসবুক মার্কেটপ্লেসে বিজ্ঞাপন দিয়ে বিক্রি করতে পারবেন
বিভিন্ন ফার্নিচার,ফ্রিজ,টিভি,এসি আরো অনেক পুরাতন জিনিস বিক্রি করে আপনি ইনকাম
করতে পারেন। এটার ক্ষেত্রে আপনার বন্ধু-বান্ধবকে জানাবেন আপনার প্রোডাক্টের
বিষয়ে এবং তারা কিনবে আবার প্রোডাক্ট এর ক্ষেত্রে, আপনার প্রোডাক্ট এর ভিডিও
বানাবেন আস্তে আস্তে সেখান থেকে প্রোডাক্ট বিক্রি করে ভালো পরিমান ইনকাম করতে
পারবেন
ইউটিউব থেকে মাসে ২০০০০ টাকা আয়
ইউটিউব একটি খুবই জনপ্রিয় মাধ্যম কারণ এখানে মানুষ যে কোন প্রয়োজনে কোন ভিডিও
দেখার প্রয়োজন হলেইউটিউব এ সার্চ করে দেখে। মানুষের যে কোন সমস্যার
সম্মুখীন হলে বিভিন্ন প্রযুক্তি রিলেটেড অথবা ভ্রমন রিলেটেড সমস্যার সম্মুখীন
হলে এ বিষয়ে জানার জন্য মানুষ ইউটিউব এ সার্চ করে। এই সুযোগটা আপনি কাজে
লাগাতে পারেন মানুষের জনপ্রিয় তা অনুযায়ী আপনি ভিডিও তৈরি করবেন এবং সেখান
থেকে ভালো করে বানিয়ে ইনকাম করতে পারবেন
ইউটিউব এ মনিটাইজেশন চালু করা খুব সহজ এবং খুব তাড়াতাড়ি করা যায় ইউটিউবে
মাত্র ১ হাজার সাবস্ক্রাইবার এবং ৪০০০ ঘন্টা ওয়াচ টাইম ফুল হলেই আপনি
মনিটাইজেশন চালু করতে পারবেনআপনি কোন কোন বিষয় নিয়ে ভিডিও বানাবেন তা নিয়ে
দ্বিধা দ্বন্দ্বে থাকতে পারেন চলুন এই বিষয়ে সমাধান দেওয়া যাক। ইউটিউব এর
কিছু জনপ্রিয় মাধ্যম হলো টেক রিলেটেড ভিডিও বানানো বিভিন্ন এডুকেশনাল ভিডিও
বানানো, মোবাইল কেনা সম্পর্কে কোন মোবাইল।
ভালো হবে কি ধরনের মোবাইল কিনবেন বিষয়টা আপনি কাজে লাগিয়ে ভিডিও বানাতে
পারেন। যখন কোন নতুন মোবাইল লঞ্চ করবে তখন সেটা সম্পর্কে আপনি রিভিউ দিবেন।
চাকরির বিজ্ঞাপন সম্পর্কে মানুষ জানতে চাই যে কোন চাকরি বিজ্ঞাপন দিলে সেটা
ভিডিও আকারে দিবেন। আজকাল অনেক মানুষ চাকরির পিছনে ছুটে এবং চাকরি খোঁজে এ
বিষয়টা সম্পর্কে আপনি ভিডিও বানান এভাবেই আপনি ভিডিও বানিয়ে ইউটিউব থেকে
ইনকাম করতে পারবেন।
প্যাসিভ ইনকাম করে ২০ হাজার টাকা আয়
প্যাসিভ ইনকাম করে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারেন। প্যাসিভ ইনকামের
সবচেয়ে বড় মজা হলো আপনি কাজ করে রেখে দিবেন এর পর ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে ইনকাম হবে। এই
বর্তমান অবস্থায় খুব ভালো একটি আয়ের পথ হতে পারে। আপনি অনলাইন এবং অফলাইন
দুই ভাবেই প্যাসিভ ইনকাম করতে পারেন। প্রথমে অফলাইনে কিভাবে প্যাসিভ ইনকাম
করবেন সেটা নিয়ে আলোচনা করবো। এখন আপনাকে মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।
আপনি বাড়ি করে বাড়ি ভাড়া দিয়ে প্যাসিভ ইনকাম করতে পারেন। বাড়ি করতেই আপনার যা
খরচ হয়েছে। এরপর ভাড়া দিবেন ভাড়াটিয়া যারা থাকবে ১ মাস পর পর ভাড়ার টাকা পাবেন
ঘুমিয়ে ঘুমিয়েই। আপনাকে আর কিচ্ছু করতে হবে না। আপনার কাজ হবে শুধু ভাড়া দেওয়া।
আপনি গাড়ি কিনে ভাড়া দিতে পারেন। আপনি প্রতিদিন টাকা নিতে পারেন আবার মাসিক
ভাবেও টাকা নিতে পারেন। আপনার কাজ হবে জাস্ট গাড়ি কিনবেন এবং একজনের কাছে ভাড়া
দিতে পারেন।
অনলাইনে প্যাসিভ ইনকামের অনেক উপায় রয়েছে। অনলাইনে কাজ করে রেখে দিবেন
আপনার ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে টাকা ইনকাম হবে। আপনি ভেক্টর ইমেজ এবং রাস্টার ইমেজ সেল
করে প্যাসিভ ইনকাম করতে পারেন। এই ইমেজ গুলো দিবেন Adobe Stock এবং
Shutterstock সাইটে। যদি আপনি ডিজাইনার নাও হন তাহলেও এই ইমেজ গুলা AI এর
মাধ্যমে তৈরি করে শুধু আপলোড করবেন। তারপর আপনার কাজ শেষ রাত বিরাতে আপনার সেল
এর টাকা আসবে।
আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করেও প্যাসিভ ইনকাম করে প্রতি মাসে হাজার হাজার টাকা আয় করতে পারবেন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জনপ্রিয় আন্তর্জাতিক মাধ্যম হচ্ছে Amazon.com এই সাইটে আপনি প্রোডাক্ট এর লিংক গুলো ভালোভাবে মার্কেটিং করে রেখে দিবেন আপনার ওয়েবসাইটে রাত বিরাতে আপনার সেল হবে যেইটা সেল হবে সেটার কমিশন পেয়ে যাবেন। এইভাবে প্যাসিভ ইনকাম করতে পারেন। প্যাসিভ ইনকাম করবেন নির্দিষ্ট কোন আয়ের পাশাপাশি তাহলে সাপোর্ট পাবেন।
শেষকথাঃ মাসে ২০০০০ টাকা আয় করার উপায়
মাসে ২০০০০ টাকা আয় করার উপায় নিয়ে আমরা এতক্ষণ আলোচনা করলাম। আপনি অনলাইনের
মাধ্যমে যেমনটা ইনকাম করতে পারবেন কেমন ভাবে অফলাইনেও ইনকাম করতে পারবেন। আমরা
নয়টি বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আপনি যদি এই কথাগুলোকে মেনে কাজ শুরু
করতে পারেন তাহলে আমি বলব অনায়াসে আপনি প্রতি মাসে বিশ হাজার টাকা পর্যন্ত আয়
করতে পাবেন।তবে এটা সম্ভব হবে সময় এবং ধৈর্যের মাধ্যমে। আপনাকে পরিশ্রম করতে
হবে।
পরিশ্রম ছাড়া আপনি কোন ভাবেই ইনকাম করতে পারবেন না। আশা করি সকল বিষয় খুব
পরিষ্কার ভাবে বুঝাতে পেরেছি পোস্টটি শেয়ার করবেন আপনাদের বন্ধুদের কাছে তারাও
জানতে পারল এবং সে অনুযায়ী ইনকাম করতে পারলো। আর বিষয়ে আপনাদের যদি নতুন কোন
অভিজ্ঞতা থাকে বা নতুন কোন পরামর্শ থাকে তাহলে অবশ্যই আপনি কমেন্টের মাধ্যমে
জানাতে পারেন। আপনার প্রত্যেকটা কথা অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url